ব্রেস্ট ক্যান্সার কী কেনো হয়?

ব্রেস্ট ক্যান্সার কী কেনো হয়?

ব্রেস্ট ক্যান্সার হলো স্তনের কোষে ক্যান্সার কোষের অস্বাভাবিক বৃদ্ধি। এটি মহিলাদের মধ্যে সবচেয়ে বেশি দেখা যায়

ব্রেস্ট ক্যান্সারের কিছু লক্ষণ:

    স্তনে লাম্প বা পিণ্ড:

    স্তনের ত্বকে পরিবর্তন:

    স্তনবৃন্ত থেকে অস্বাভাবিক স্রাব:

    স্তনের আকার বা আকৃতিতে পরিবর্তন:

    স্তনবৃন্তে চুলকানি বা ব্যথা:

    বগলে লিম্ফ নোড ফুলে যাওয়া:

ব্রেস্ট ক্যান্সারের নির্দিষ্ট কোন একক কারণ নেই, তবে বেশ কিছু ঝুঁকির কারণ রয়েছে যা এই রোগের সম্ভাবনা বৃদ্ধি করতে পারে।

ঝুঁকির কারণগুলির মধ্যে রয়েছে:

বয়স: বয়স বাড়ার সাথে সাথে ব্রেস্ট ক্যান্সারের ঝুঁকি বৃদ্ধি পায়। ৫০ বছরের বেশি বয়সী মহিলাদের এই রোগে আক্রান্ত হওয়ার সম্ভাবনা বেশি।

পারিবারিক ইতিহাস: যদি পরিবারের কোন সদস্যের ব্রেস্ট ক্যান্সার থাকে, তাহলে অন্যদের ঝুঁকি বেড়ে যায়।

জিনগত পরিবর্তন: BRCA1 এবং BRCA2 জিনের পরিবর্তন ব্রেস্ট ক্যান্সারের ঝুঁকি অনেক বেশি বাড়িয়ে দেয়।

হরমোন: দীর্ঘ সময় ধরে মাসিক ঋতু চলা, দেরিতে মেনোপজ হওয়া,

জন্ম নিয়ন্ত্রণ পিল: দীর্ঘ সময় ধরে জন্ম নিয়ন্ত্রণ পিল ব্যবহার

অতিরিক্ত ওজন

অ্যালকোহল পান

ধূমপান

শারীরিকভাবে নিষ্ক্রিয়তা

অন্যান্য ঝুঁকির কারণ:

          গর্ভপাত না করা

          প্রথম সন্তান জন্ম দেওয়া ৩০ বছরের পর

          দীর্ঘ সময় ধরে বুকের দুধ না খাওয়ানো

          ঘন ঘন স্তন্যপায়ী গ্রন্থিতে প্রদাহ

          স্তনে আঘাত

মনে রাখবেন:

          এই ঝুঁকির কারণগুলি থাকা মানে এই নয় যে আপনি অবশ্যই ব্রেস্ট ক্যান্সারে আক্রান্ত হবেন।

          ঝুঁকির কারণগুলি সম্পর্কে সচেতন থাকা এবং নিয়মিত স্তন পরীক্ষা করা এই রোগের প্রাথমিক সনাক্তকরণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।

ব্রেস্ট ক্যান্সার প্রতিরোধের কিছু উপায়:

          নিয়মিত স্তন পরীক্ষা:

          নিয়মিত ব্যায়াম:

          স্বাস্থ্যকর খাদ্যাভ্যাস:

          ওজন নিয়ন্ত্রণ:

          অ্যালকোহল পান ও ধূমপান পরিহার:

          জন্ম নিয়ন্ত্রণ পিল ব্যবহারের বিষয়ে ডাক্তারের সাথে পরামর্শ:

ব্রেস্ট ক্যান্সারের চিকিৎসা:

          শল্যচিকিৎসা:

          কিমোথেরাপি:

          রেডিয়েশন থেরাপি:

          হরমোন থেরাপি:

          টার্গেটেড থেরাপি:

ব্রেস্ট ক্যান্সার প্রতিরোধের কিছু উপায়:

              নিয়মিত স্তন পরীক্ষা:

              নিয়মিত ব্যায়াম:

              স্বাস্থ্যকর খাদ্যাভ্যাস:

              ওজন নিয়ন্ত্রণ:

              অ্যালকোহল পান ও ধূমপান পরিহার:

              জন্ম নিয়ন্ত্রণ পিল ব্যবহারের বিষয়ে ডাক্তারের সাথে পরামর্শ:

 

 

দ্রষ্টব্য:

          এই তথ্য শুধুমাত্র সাধারণ জ্ঞানের জন্য।

          কোন সিদ্ধান্ত নেওয়ার আগে অবশ্যই একজন ডাক্তারের সাথে পরামর্শ করুন।

 

More news and event